১। একদম উপরে বিস্মিহী তা‘আলা।
২। সালাম লিখার পর বিষয়বস্তু শুরু করবে।
৩। কাগজের মধ্যে লম্বা ভাবে মাঝখানে ভাজ করবে, তার পর ডান অর্ধেকে লিখবে এবং বাম অর্ধেকে জবাবের জন্য খালি রাখবে।
৪। ইসলাহী সম্পর্ক কায়েম এর এজাযত না নিয়ে ইসলাহী চিঠি লিখবে না।
৫। প্রত্যেক চিঠির উপরে বিস্মিহী তা‘আলার নীচে চিঠি নং……….. লিখবে।
৬। চিঠি খামের ভিতরে দিবে, খামের উপর শুধু নিজের নাম ও ঠিকানা লিখবে (এটা হাতে হাতে নেয়ার ক্ষেত্রে)।
৭। প্রত্যেক চিঠির সাথে আগের চিঠির ফটোকপিও দিয়ে দিবে।
৮। এক চিঠিতে একটা সমস্যার বেশি উল্লেখ করবে না, এক পাতার ভিতরে শেষ করতে চেষ্টা করবে, একান্ত ঠেকার কথা ভিন্ন।
৯। পরামর্শ অনুযায়ী কতটুকু আমল করা হয়েছে? এবং ফলাফল কি? তা অবশ্যই উল্লেখ করবে।
* চিঠির শেষে নাম ঠিকানা ও তারিখ লিখবে।
২। সালাম লিখার পর বিষয়বস্তু শুরু করবে।
৩। কাগজের মধ্যে লম্বা ভাবে মাঝখানে ভাজ করবে, তার পর ডান অর্ধেকে লিখবে এবং বাম অর্ধেকে জবাবের জন্য খালি রাখবে।
৪। ইসলাহী সম্পর্ক কায়েম এর এজাযত না নিয়ে ইসলাহী চিঠি লিখবে না।
৫। প্রত্যেক চিঠির উপরে বিস্মিহী তা‘আলার নীচে চিঠি নং……….. লিখবে।
৬। চিঠি খামের ভিতরে দিবে, খামের উপর শুধু নিজের নাম ও ঠিকানা লিখবে (এটা হাতে হাতে নেয়ার ক্ষেত্রে)।
৭। প্রত্যেক চিঠির সাথে আগের চিঠির ফটোকপিও দিয়ে দিবে।
৮। এক চিঠিতে একটা সমস্যার বেশি উল্লেখ করবে না, এক পাতার ভিতরে শেষ করতে চেষ্টা করবে, একান্ত ঠেকার কথা ভিন্ন।
৯। পরামর্শ অনুযায়ী কতটুকু আমল করা হয়েছে? এবং ফলাফল কি? তা অবশ্যই উল্লেখ করবে।
* চিঠির শেষে নাম ঠিকানা ও তারিখ লিখবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন